
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন না বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।
শনিবার (২৪ মে) দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে থাকছেন। উনি বলেননি উনি পদত্যাগ করবেন। অন্য উপদেষ্টারাও থাকছেন। আমাদের যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, আমরা সে দায়িত্ব পালন করতে এসেছি।’
কয়েক দিন ধরে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে শনিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষ হওয়ার পরই অনির্ধারিত বৈঠকটি শুরু হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।
তিনি আরও বলেন, আমরা যে কাজ করছি এবং এসব কাজ করতে গিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা সবাই প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করেছি। এখন সেগুলো সমাধান করে আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করব।
সাংবাদিকদের পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার কাজ এগিয়ে নিতে গেলে যেসব প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বড় পরিসরে আগামী নির্বাচন ও সুসজ্জিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণে যে ধরনের ক্ষেত্র তৈরি করা দরকার তা এগিয়ে নিতে আলোচনা করেছি।
আগামী নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না, এ প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি তিনি। তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রেও যেসব প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার অভ্যুত্থানের সপক্ষে, সকল শক্তির সমর্থনে এসেছে। আমরা তো স্বপ্রণোদিতভাবে এখানে আসিনি এবং এই দায়িত্ব পূর্ব অভিজ্ঞতার দায়িত্বও না। আমাদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন সবারই আছে।
নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতা কি চিহ্নিত করা হয়েছে, এ প্রশ্ন করা হলে তিনি তা এড়িয়ে যান।
দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা। বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে বৈঠক শেষ হয়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৈঠকে ১৯ জন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। সভাসূত্রে জানা যায়, বৈঠকে উপদেষ্টাদের বাইরে আর কাউকে রাখা হয়নি। একনেক বৈঠক শেষে একে একে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, পরিকল্পনাসচিবসহ সব সরকারি কর্মকর্তাকে এনইসি কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে এনইসি সম্মেলনকক্ষে বেলা ১১টায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শুরু হয়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে একনেক সভা শেষ হয়। বৈঠকে ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার (২৪ মে) দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে থাকছেন। উনি বলেননি উনি পদত্যাগ করবেন। অন্য উপদেষ্টারাও থাকছেন। আমাদের যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, আমরা সে দায়িত্ব পালন করতে এসেছি।’
কয়েক দিন ধরে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে শনিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষ হওয়ার পরই অনির্ধারিত বৈঠকটি শুরু হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।
তিনি আরও বলেন, আমরা যে কাজ করছি এবং এসব কাজ করতে গিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা সবাই প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করেছি। এখন সেগুলো সমাধান করে আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করব।
সাংবাদিকদের পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার কাজ এগিয়ে নিতে গেলে যেসব প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বড় পরিসরে আগামী নির্বাচন ও সুসজ্জিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণে যে ধরনের ক্ষেত্র তৈরি করা দরকার তা এগিয়ে নিতে আলোচনা করেছি।
আগামী নির্বাচনের সময়সূচি নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না, এ প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি তিনি। তিনি বলেন, এ ক্ষেত্রেও যেসব প্রতিবন্ধকতা রয়েছে তা চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার অভ্যুত্থানের সপক্ষে, সকল শক্তির সমর্থনে এসেছে। আমরা তো স্বপ্রণোদিতভাবে এখানে আসিনি এবং এই দায়িত্ব পূর্ব অভিজ্ঞতার দায়িত্বও না। আমাদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন সবারই আছে।
নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতা কি চিহ্নিত করা হয়েছে, এ প্রশ্ন করা হলে তিনি তা এড়িয়ে যান।
দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বসেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা। বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে বৈঠক শেষ হয়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৈঠকে ১৯ জন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। সভাসূত্রে জানা যায়, বৈঠকে উপদেষ্টাদের বাইরে আর কাউকে রাখা হয়নি। একনেক বৈঠক শেষে একে একে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, পরিকল্পনাসচিবসহ সব সরকারি কর্মকর্তাকে এনইসি কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে এনইসি সম্মেলনকক্ষে বেলা ১১টায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শুরু হয়। দুপুর সোয়া ১২টার দিকে একনেক সভা শেষ হয়। বৈঠকে ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে