চলতি বছর অর্থনীতিতে নোবেল পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির অধ্যাপক তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ড্যারন আসেমোগলু, একই প্রতিষ্ঠানের সিন জনসন ও ইউনিভার্সিটি অব শিকাগো, ইলিনয়ের অধ্যাপক জেমস এ রবিনসন।
বাংলাদেশ সময় সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স তাঁদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল কর্তপক্ষ জানিয়েছে, কোন প্রতিষ্ঠানের গঠন ও উন্নতির ক্ষেত্রে তার প্রভাব সংক্রান্ত গবেষণার জন্য তাদেরকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।বিভিন্ন দেশের সমৃদ্ধিতে পার্থক্যের কারণ নিয়ে নতুন এক ধারণা প্রদান করেছেন তারা। তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা হলো সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ক্রমাগত পার্থক্য। ইউরোপীয় উপনিবেশকারীদের দ্বারা প্রবর্তিত বিভিন্ন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরীক্ষা করে, ড্যারন আসেমোগলু, সাইমন জনসন এবং জেমস রবিনসন প্রতিষ্ঠান এবং সমৃদ্ধির মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে বের করতে সফল হয়েছেন।
এর আগে, প্রথা অনুযায়ী অক্টোবরের প্রথম সোমবার চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সে হিসেবে এবার ৭ অক্টোবর নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস। এদিন, চিকিৎসাশাস্ত্র বা ওষুধশাস্ত্রে ‘মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট-ট্রান্সক্রিপশনাল জিন নিয়ন্ত্রণে এর ভূমিকার জন্য’ যৌথভাবে দুই মার্কিন বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকানকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স জন জে. হপফিল্ড ও জিওফ্রে ই. হিন্টনকে ‘কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের সঙ্গে মেশিন লার্নিং সক্ষম করে তোলোর বুনিয়াদি আবিষ্কার ও উদ্ভাবনের জন্য’ যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানায়।
বুধবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এবার রসায়নে যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন, ডেভিড বেকার, ডেমিস হ্যাসাবিস এবং জন এম. জাম্পার।
বৃহস্পতিবার ২০২৪ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার খ্যাতিমান লেখক হান ক্যাং। সুইডিশ অ্যাকাডেমি জানিয়েছে, হান ক্যাংকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে তার তীব্র কাব্যিক গদ্যের জন্য, যা ঐতিহাসিক ট্রমাগুলোর মুখোমুখি হয় এবং মানব জীবনের ভঙ্গুরতাকে উন্মোচন করে।
সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডিনামাইটের উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর ৫ বছর পর ১৯০১ সাল থেকে প্রতিবছর এই পুরস্কার প্রদান করে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস। তার নামে ও রেখে যাওয়া অর্থে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতি বছর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যু দিবস ডিসেম্বরের ১০ তারিখ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেওয়া হয়। প্রত্যেক বিভাগের বিজয়ীদের একটি স্বর্ণপদক, প্রশংসাপত্রসহ একটি ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা দেওয়া হয়।
বাংলা স্কুপ/এইচ বাশার/এসকে
বাংলাদেশ সময় সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স তাঁদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল কর্তপক্ষ জানিয়েছে, কোন প্রতিষ্ঠানের গঠন ও উন্নতির ক্ষেত্রে তার প্রভাব সংক্রান্ত গবেষণার জন্য তাদেরকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।বিভিন্ন দেশের সমৃদ্ধিতে পার্থক্যের কারণ নিয়ে নতুন এক ধারণা প্রদান করেছেন তারা। তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা হলো সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ক্রমাগত পার্থক্য। ইউরোপীয় উপনিবেশকারীদের দ্বারা প্রবর্তিত বিভিন্ন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরীক্ষা করে, ড্যারন আসেমোগলু, সাইমন জনসন এবং জেমস রবিনসন প্রতিষ্ঠান এবং সমৃদ্ধির মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে বের করতে সফল হয়েছেন।
এর আগে, প্রথা অনুযায়ী অক্টোবরের প্রথম সোমবার চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। সে হিসেবে এবার ৭ অক্টোবর নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস। এদিন, চিকিৎসাশাস্ত্র বা ওষুধশাস্ত্রে ‘মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট-ট্রান্সক্রিপশনাল জিন নিয়ন্ত্রণে এর ভূমিকার জন্য’ যৌথভাবে দুই মার্কিন বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকানকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স জন জে. হপফিল্ড ও জিওফ্রে ই. হিন্টনকে ‘কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের সঙ্গে মেশিন লার্নিং সক্ষম করে তোলোর বুনিয়াদি আবিষ্কার ও উদ্ভাবনের জন্য’ যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানায়।
বুধবার রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস রসায়নে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এবার রসায়নে যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন, ডেভিড বেকার, ডেমিস হ্যাসাবিস এবং জন এম. জাম্পার।
বৃহস্পতিবার ২০২৪ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার খ্যাতিমান লেখক হান ক্যাং। সুইডিশ অ্যাকাডেমি জানিয়েছে, হান ক্যাংকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে তার তীব্র কাব্যিক গদ্যের জন্য, যা ঐতিহাসিক ট্রমাগুলোর মুখোমুখি হয় এবং মানব জীবনের ভঙ্গুরতাকে উন্মোচন করে।
সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডিনামাইটের উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর ৫ বছর পর ১৯০১ সাল থেকে প্রতিবছর এই পুরস্কার প্রদান করে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস। তার নামে ও রেখে যাওয়া অর্থে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতি বছর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যু দিবস ডিসেম্বরের ১০ তারিখ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেওয়া হয়। প্রত্যেক বিভাগের বিজয়ীদের একটি স্বর্ণপদক, প্রশংসাপত্রসহ একটি ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা দেওয়া হয়।
বাংলা স্কুপ/এইচ বাশার/এসকে