
হাক্কানী পাবলিশার্সকে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ আখ্যা দিয়ে তার বাসার সামনে বিশৃঙ্খলা করার অভিযোগ উঠে তিন সমন্বয়কের বিরুদ্ধে। সোমবার (১৯ মে) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় এ বিশৃঙ্খলা করা হয়। ওইদিন রাতেই তিন সমন্বয়ককে আটক করে ধানমন্ডি থানার পুলিশ।
মঙ্গলবার (২০ মে) বিকেলে জাতীয় নাগরিক কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক হান্নান মাসুদের জিম্মায় থানা থেকে ছাড়া পান ওই তিন নেতাকর্মী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি মডেল থানার ওসি ক্যশৈনু।
জানা গেছে, থানায় আটকের প্রায় ১৩ ঘণ্টা থাকার পর বিকেল ৩টার দিকে মুচলেকা নিয়ে তিন সমন্বয়ককে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
ছাড়া পাওয়া তিন সমন্বয়ক হলেন, পটুয়াখালী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মোহাম্মদপুর থানার আহবায়ক সাইফুল ইসলাম রাব্বী (২৬)। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ও বৈবিছা’র ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহবায়ক ফারহান সরকার দীনা। মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজের শিক্ষার্থী ও পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে সহায়ক মোহাম্মাদউল্লাহ জিসান (২৪)।
এ বিষয়ে হান্নান মাসুদ গণমাধ্যমকে বলেন, খোঁজ-খবর নিতে এসেছি। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল ও তা মিমাংসাও করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাইরের অনেকেই জড়িত রয়েছেন। আমরা খতিয়ে দেখছি।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি মডেল থানার ওসি ক্যশৈনু গণমাধ্যমকে বলেন, তাদের একজন সিনিয়র সমন্বয়ক এসেছিলেন। তার জিম্মায় আটকদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মঙ্গলবার (২০ মে) বিকেলে জাতীয় নাগরিক কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক হান্নান মাসুদের জিম্মায় থানা থেকে ছাড়া পান ওই তিন নেতাকর্মী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি মডেল থানার ওসি ক্যশৈনু।
জানা গেছে, থানায় আটকের প্রায় ১৩ ঘণ্টা থাকার পর বিকেল ৩টার দিকে মুচলেকা নিয়ে তিন সমন্বয়ককে ছেড়ে দেয় পুলিশ।
ছাড়া পাওয়া তিন সমন্বয়ক হলেন, পটুয়াখালী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মোহাম্মদপুর থানার আহবায়ক সাইফুল ইসলাম রাব্বী (২৬)। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ও বৈবিছা’র ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহবায়ক ফারহান সরকার দীনা। মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজের শিক্ষার্থী ও পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে সহায়ক মোহাম্মাদউল্লাহ জিসান (২৪)।
এ বিষয়ে হান্নান মাসুদ গণমাধ্যমকে বলেন, খোঁজ-খবর নিতে এসেছি। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল ও তা মিমাংসাও করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাইরের অনেকেই জড়িত রয়েছেন। আমরা খতিয়ে দেখছি।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি মডেল থানার ওসি ক্যশৈনু গণমাধ্যমকে বলেন, তাদের একজন সিনিয়র সমন্বয়ক এসেছিলেন। তার জিম্মায় আটকদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে