
ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে আগামীকাল বুধবার (২০ মে) সকাল ১০টা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিয়েছে আন্দোলনকারীরা। এই সময়ের মধ্যে কোনো সিদ্ধান্ত না আসলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
ঢাকাবাসীর পক্ষে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন সাবেক সচিব মশিউর রহমান। মঙ্গলবার (১৯ মে) বিকালে ৬ষ্ঠ দিনের অবস্থান কর্মসুচি থেকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় তিনি বলেন, আমরা আগামীকাল সকাল ১০টা পর্যন্ত অপেক্ষা করবো এর মধ্যে ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না আসলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেবো। একইসাথে ঢাকা অচলেরও হুমকি দেন তিনি।
এসময়, কর্মসূচি ঘোষণার মঞ্চে এই আন্দোলন এবং দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সর্বস্তরের কর্মচারী ইউনিয়ন। তাদের পক্ষ থেকে নাগরিক সেবা বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এ সময় সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হয়ে ঢাকাবাসীর এই আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন। ঘোষণা করেন, আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে দাবি মানা না হলে এর পর থেকে পরিচ্ছন্নতা সেবা, ময়লা পরিবহনসেবা এবং বিদ্যুৎ সেবাসহ সকল ধরনের নাগরিক সেবা বন্ধ করে দেওয়া হবে।
সংগঠনগুলো হলো- স্ক্যাভেঞ্জার এন্ড ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন, পরিবহন চালক ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বিদ্যুৎ কর্মচারী সমাজ কল্যাণ সমিতি ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী সমাজ কল্যাণ সমিতি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
ঢাকাবাসীর পক্ষে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন সাবেক সচিব মশিউর রহমান। মঙ্গলবার (১৯ মে) বিকালে ৬ষ্ঠ দিনের অবস্থান কর্মসুচি থেকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় তিনি বলেন, আমরা আগামীকাল সকাল ১০টা পর্যন্ত অপেক্ষা করবো এর মধ্যে ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না আসলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেবো। একইসাথে ঢাকা অচলেরও হুমকি দেন তিনি।
এসময়, কর্মসূচি ঘোষণার মঞ্চে এই আন্দোলন এবং দাবির সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সর্বস্তরের কর্মচারী ইউনিয়ন। তাদের পক্ষ থেকে নাগরিক সেবা বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এ সময় সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হয়ে ঢাকাবাসীর এই আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন। ঘোষণা করেন, আগামীকাল সকাল ১০টার মধ্যে দাবি মানা না হলে এর পর থেকে পরিচ্ছন্নতা সেবা, ময়লা পরিবহনসেবা এবং বিদ্যুৎ সেবাসহ সকল ধরনের নাগরিক সেবা বন্ধ করে দেওয়া হবে।
সংগঠনগুলো হলো- স্ক্যাভেঞ্জার এন্ড ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন, পরিবহন চালক ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন, বিদ্যুৎ কর্মচারী সমাজ কল্যাণ সমিতি ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী সমাজ কল্যাণ সমিতি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে