প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে শারদীয় দুর্গোৎসব। দেশের অন্যান্য স্থানের মতো রোববার (১৩ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে পতেঙ্গা ও কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে শুরু হয় প্রতিমা বিসর্জন। ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দুর্গা মাকে বিদায় জানান ভক্তরা।
প্রতিমা বিসর্জনকে ঘিরে দুপুর থেকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতে বিপুলসংখ্যক মানুষের ঢল নামে। পতেঙ্গায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে চলে প্রতিমা বিসর্জন। এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. তোফায়েল ইসলাম।
অন্যদিকে, বিসর্জন ঘিরে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবনী পয়েন্ট হয়ে উঠেছিল উৎসবমুখর এক মিলন মেলা। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এসেছেন বিসর্জনে। মুসলিমসহ অন্যরা এসেছেন উৎসবে। আর লাখো পর্যটক এসেছেন দুর্গোপূজার ছুটিতে।
সব মিলিয়ে সমুদ্রের বালুকাবেলায় বিকেলটা হয়ে উঠেছিল অসাম্প্রদায়িক এক উৎসবের। এ যেন প্রতিমা বিসর্জন নয়, লাখ লাখ মানুষের মিলন মেলা।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
প্রতিমা বিসর্জনকে ঘিরে দুপুর থেকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতে বিপুলসংখ্যক মানুষের ঢল নামে। পতেঙ্গায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে চলে প্রতিমা বিসর্জন। এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. তোফায়েল ইসলাম।
অন্যদিকে, বিসর্জন ঘিরে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবনী পয়েন্ট হয়ে উঠেছিল উৎসবমুখর এক মিলন মেলা। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এসেছেন বিসর্জনে। মুসলিমসহ অন্যরা এসেছেন উৎসবে। আর লাখো পর্যটক এসেছেন দুর্গোপূজার ছুটিতে।
সব মিলিয়ে সমুদ্রের বালুকাবেলায় বিকেলটা হয়ে উঠেছিল অসাম্প্রদায়িক এক উৎসবের। এ যেন প্রতিমা বিসর্জন নয়, লাখ লাখ মানুষের মিলন মেলা।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে