সাকিব আল হাসানের দেশে ফিরতে এবং পরবর্তী সময়ে দেশত্যাগেও কোনো আইনি বাধা দেখছেন না যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। রোববার (১৪ অক্টোবর) মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ বিষয়ে স্পষ্ট করেই বলেছেন, ‘সাকিবের দেশে আসা কিংবা বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে তো কোনো বাধা থাকার কথা নয়।’
আগামী ২১ অক্টোবর থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য টেস্টই হতে যাচ্ছে তারকা এই অলরাউন্ডারের শেষ টেস্ট। ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টের আগে সাকিব ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ঢাকায় তিনি ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলতে চান।
সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে এর আগেও একাধিকবার বিষয়টি পরিষ্কার করা হয়েছে। তারপরও কোনভাবেই বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি। সে কারণেই বিপিএল ও দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ সামনে রেখে রোববার শেরেবাংলা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে এসে ক্রীড়া উপদেষ্টা আরো একবার বলেছেন, ‘একজন ক্রিকেটার, তিনি খেলবেন এবং তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। আসার ব্যাপারে তো আমি কোনো বাধা দেখি না।’
ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সাকিবের বিপক্ষে হত্যা মামলা হয়েছে, যে কারণে সাকিব তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে বরাবরই শঙ্কা প্রকাশ করে আসছেন।
আসিফ মাহমুদ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, কারো নিরাপত্তাই যেন হুমকির মধ্যে না পড়ে। কোনো আইনগত বিষয় থাকলে সেটা আইনের মতো করেই চলবে। সঙ্গে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের একটি বক্তব্য উদ্ধৃত করে ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেছেন, ‘সংশ্লিষ্টতা না থাকলে যে হত্যা মামলা হয়েছে, সেখান থেকে সাকিবের নাম বাদ পড়ে যাবে।’
জুলাই অভ্যূত্থান নিয়ে এর আগে নীরব থাকলেও সম্প্রতি নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সাকিব এ ব্যপারে দেশবাসীর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন। একইসাথে দেশবাসীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন দেশের মাটিতে বিদায়ী টেস্টে যেন বরাবরের মত সকলের সহযোগিতা তিনি পান। কিন্তু এরপরও সম্প্রতি মিরপুর অঞ্চলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে জড়িত শিক্ষার্থীরা কোনোভাবেই সাকিবকে নিজেদের এলাকায় বা স্টেডিয়ামে খেলতে দেবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সাকিবের বিরুদ্ধে স্টেডিয়ামের বাইরে দেয়াল লিখনও হয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ক্রিকেট দলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। সেটা আমরা নিশ্চিত করব।’সূত্র : বাসস।
বাংলা স্কুপ/এসকে
আগামী ২১ অক্টোবর থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য টেস্টই হতে যাচ্ছে তারকা এই অলরাউন্ডারের শেষ টেস্ট। ভারতের বিপক্ষে কানপুর টেস্টের আগে সাকিব ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ঢাকায় তিনি ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলতে চান।
সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে এর আগেও একাধিকবার বিষয়টি পরিষ্কার করা হয়েছে। তারপরও কোনভাবেই বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি। সে কারণেই বিপিএল ও দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ সামনে রেখে রোববার শেরেবাংলা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে এসে ক্রীড়া উপদেষ্টা আরো একবার বলেছেন, ‘একজন ক্রিকেটার, তিনি খেলবেন এবং তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। আসার ব্যাপারে তো আমি কোনো বাধা দেখি না।’
ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সাকিবের বিপক্ষে হত্যা মামলা হয়েছে, যে কারণে সাকিব তাঁর নিরাপত্তা নিয়ে বরাবরই শঙ্কা প্রকাশ করে আসছেন।
আসিফ মাহমুদ সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, কারো নিরাপত্তাই যেন হুমকির মধ্যে না পড়ে। কোনো আইনগত বিষয় থাকলে সেটা আইনের মতো করেই চলবে। সঙ্গে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের একটি বক্তব্য উদ্ধৃত করে ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেছেন, ‘সংশ্লিষ্টতা না থাকলে যে হত্যা মামলা হয়েছে, সেখান থেকে সাকিবের নাম বাদ পড়ে যাবে।’
জুলাই অভ্যূত্থান নিয়ে এর আগে নীরব থাকলেও সম্প্রতি নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সাকিব এ ব্যপারে দেশবাসীর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন। একইসাথে দেশবাসীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন দেশের মাটিতে বিদায়ী টেস্টে যেন বরাবরের মত সকলের সহযোগিতা তিনি পান। কিন্তু এরপরও সম্প্রতি মিরপুর অঞ্চলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে জড়িত শিক্ষার্থীরা কোনোভাবেই সাকিবকে নিজেদের এলাকায় বা স্টেডিয়ামে খেলতে দেবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সাকিবের বিরুদ্ধে স্টেডিয়ামের বাইরে দেয়াল লিখনও হয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ক্রিকেট দলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। সেটা আমরা নিশ্চিত করব।’সূত্র : বাসস।
বাংলা স্কুপ/এসকে