প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় আয়োজন শারদীয় দুর্গোৎসব। মণ্ডপে মণ্ডপে ভক্তরা দেবী দুর্গাকে সিঁদুর দেয়ার মাধ্যমে সিঁদুর খেলা করবেন। পরে আরতি, শোভাযাত্রাসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হবে।
দেবী দুর্গাকে বিদায় দিয়ে এই উৎসবের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও একটি বছর। আর তাই মণ্ডপে মণ্ডপে এখন বিষাদের ছায়া। ঢাক-কাঁসরের বাদ্যি-বাজনা, আরতি, পূজা অর্চনায় কেবলই দেবী দুর্গার বিদায়ের আয়োজন।
রোববার (১৩ অক্টোবর) বিজয়া দশমীতে সারাদেশে স্থানীয় আয়োজন ও সুবিধামতো সময়ে বিজয়ার শোভাযাত্রা সহকারে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হবে। বিসর্জনের উদ্দেশ্যে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির মেলাঙ্গন থেকে কেন্দ্রীয় বিজয়া শোভাযাত্রা বের হবে বিকেলে। এছাড়া রাজধানীর পূজামণ্ডপের অধিকাংশ যোগ দেবে এই বিজয়া শোভাযাত্রায়। বিকেলের মধ্যেই সদরঘাটের ওয়াইজঘাটের বুড়িগঙ্গা নদীতে একে একে বিসর্জন দেয়া হবে প্রতিমা। সর্বত্র বিসর্জন শেষে ভক্তরা শান্তিজল গ্রহণ করবেন।
হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রতি শরতে কৈলাস ছেড়ে কন্যারূপে মর্ত্যলোকে আসেন দেবীদূর্গা। তার এই ‘আগমন ও প্রস্থানের’ মধ্যে আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী থেকে দশমী তিথি পর্যন্ত পাঁচ দিন চলে দুর্গোৎসব।
মহালয়ার মধ্য দিয়ে ২ অক্টোবর এবারের দুর্গোৎসবের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছিল। ওইদিন থেকেই পূজার আনুষ্ঠানিকতার সূচনা হয়। শাস্ত্রীয়ভাবে দুর্গাপূজা শনিবারই শেষ হলেও প্রতিমা বিসর্জন, সিঁদুর খেলাসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে আজ।
বাংলা স্কুপ/এসকে
দেবী দুর্গাকে বিদায় দিয়ে এই উৎসবের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও একটি বছর। আর তাই মণ্ডপে মণ্ডপে এখন বিষাদের ছায়া। ঢাক-কাঁসরের বাদ্যি-বাজনা, আরতি, পূজা অর্চনায় কেবলই দেবী দুর্গার বিদায়ের আয়োজন।
রোববার (১৩ অক্টোবর) বিজয়া দশমীতে সারাদেশে স্থানীয় আয়োজন ও সুবিধামতো সময়ে বিজয়ার শোভাযাত্রা সহকারে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হবে। বিসর্জনের উদ্দেশ্যে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির মেলাঙ্গন থেকে কেন্দ্রীয় বিজয়া শোভাযাত্রা বের হবে বিকেলে। এছাড়া রাজধানীর পূজামণ্ডপের অধিকাংশ যোগ দেবে এই বিজয়া শোভাযাত্রায়। বিকেলের মধ্যেই সদরঘাটের ওয়াইজঘাটের বুড়িগঙ্গা নদীতে একে একে বিসর্জন দেয়া হবে প্রতিমা। সর্বত্র বিসর্জন শেষে ভক্তরা শান্তিজল গ্রহণ করবেন।
হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রতি শরতে কৈলাস ছেড়ে কন্যারূপে মর্ত্যলোকে আসেন দেবীদূর্গা। তার এই ‘আগমন ও প্রস্থানের’ মধ্যে আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী থেকে দশমী তিথি পর্যন্ত পাঁচ দিন চলে দুর্গোৎসব।
মহালয়ার মধ্য দিয়ে ২ অক্টোবর এবারের দুর্গোৎসবের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছিল। ওইদিন থেকেই পূজার আনুষ্ঠানিকতার সূচনা হয়। শাস্ত্রীয়ভাবে দুর্গাপূজা শনিবারই শেষ হলেও প্রতিমা বিসর্জন, সিঁদুর খেলাসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে আজ।
বাংলা স্কুপ/এসকে