
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে বৈদ্যুতিক শাটল সার্ভিস।
সোমবার (১২ মে) এই সার্ভিসটি চালু হয়। মঙ্গলবার (১৩ মে) সার্ভিসটি চালুর কথা জানান ঢাবির প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশন পরীক্ষামূলকভাবে এই সার্ভিসটি চালু করেছে। এর সঙ্গে আমরা সরাসরি যুক্ত না হলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরোক্ষভাবে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আছে। শিক্ষার্থীরা এটি পছন্দ করলে ভবিষ্যতে আরও কাজ করতে আগ্রহী হব।’
গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশনের কার্যনির্বাহী সদস্য মাহাবুব তালুকদার বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য আরও ১৪টি গাড়ির ব্যবস্থা করা। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের জন্য চারটি এবং প্রক্টরিয়াল টিমের জন্য একটি ও গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশনের মেম্বারদের জন্য একটি গাড়ি রয়েছে।’
মাহাবুব তালুকদার বলেন, ‘ক্যাম্পাস শাটলে যাত্রার ভাড়া হবে সর্বোচ্চ ২০ ও সর্বনিম্ন ১০ টাকা। এ ভাড়ায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের ভেতরে চলাচল করতে পারবেন। প্রতিটি গাড়িতে গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের একজন করে স্বেচ্ছাসেবক (ঢাবি শিক্ষার্থী) থাকবেন এবং ভাড়া সংগ্রহ করবেন। কুয়েত মৈত্রী হল ও তৎসংলগ্ন হলের শিক্ষার্থীরা এ সেবার আওতায় থাকবেন।’
জানা যায়, প্রাথমিকভাবে চারটি রুটে ক্যাম্পাসে বৈদ্যুতিক শাটল সার্ভিসের গাড়িগুলো চলবে। প্রতিদিন সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত এ সেবা চালু থাকবে। প্রতিটি শাটলে ১৪ জন করে বসতে পারবেন। এদিকে, দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, গত নভেম্বর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শাটল বাসসেবা চালু হয়। বর্তমানে তিনটি নন-এসি মিনিবাস সকাল সাতটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চক্রাকারে ক্যাম্পাসে তিনটি রুটে চলাচল করছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সোমবার (১২ মে) এই সার্ভিসটি চালু হয়। মঙ্গলবার (১৩ মে) সার্ভিসটি চালুর কথা জানান ঢাবির প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশন পরীক্ষামূলকভাবে এই সার্ভিসটি চালু করেছে। এর সঙ্গে আমরা সরাসরি যুক্ত না হলেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরোক্ষভাবে এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে আছে। শিক্ষার্থীরা এটি পছন্দ করলে ভবিষ্যতে আরও কাজ করতে আগ্রহী হব।’
গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশনের কার্যনির্বাহী সদস্য মাহাবুব তালুকদার বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য আরও ১৪টি গাড়ির ব্যবস্থা করা। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের জন্য চারটি এবং প্রক্টরিয়াল টিমের জন্য একটি ও গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশনের মেম্বারদের জন্য একটি গাড়ি রয়েছে।’
মাহাবুব তালুকদার বলেন, ‘ক্যাম্পাস শাটলে যাত্রার ভাড়া হবে সর্বোচ্চ ২০ ও সর্বনিম্ন ১০ টাকা। এ ভাড়ায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের ভেতরে চলাচল করতে পারবেন। প্রতিটি গাড়িতে গ্রিন ফিউচার ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের একজন করে স্বেচ্ছাসেবক (ঢাবি শিক্ষার্থী) থাকবেন এবং ভাড়া সংগ্রহ করবেন। কুয়েত মৈত্রী হল ও তৎসংলগ্ন হলের শিক্ষার্থীরা এ সেবার আওতায় থাকবেন।’
জানা যায়, প্রাথমিকভাবে চারটি রুটে ক্যাম্পাসে বৈদ্যুতিক শাটল সার্ভিসের গাড়িগুলো চলবে। প্রতিদিন সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত এ সেবা চালু থাকবে। প্রতিটি শাটলে ১৪ জন করে বসতে পারবেন। এদিকে, দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, গত নভেম্বর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শাটল বাসসেবা চালু হয়। বর্তমানে তিনটি নন-এসি মিনিবাস সকাল সাতটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চক্রাকারে ক্যাম্পাসে তিনটি রুটে চলাচল করছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে