
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলায় শ্রমিক পরিবহনে ব্যবহৃত হচ্ছে ৮৫ বছর বয়সী একটি পুরোনো বাস। সাটুরিয়া ব্রিজ এলাকায় সম্প্রতি দেখা গেছে বাসটি। যার গায়ে লেখা ‘সুপরিয়ান বডি’। তবে স্থানীয়ভাবে এটি পরিচিত ‘মুড়ির টিন’ নামে।
জানা গেছে, বাসটি প্রতিদিন সাটুরিয়া থেকে ঢাকার ধামরাইয়ে অবস্থিত একটি সিরামিক কারখানায় শ্রমিক পরিবহনে ব্যবহৃত হচ্ছে। একসময় অর্থাৎ ৬০ থেকে ৮০ দশকে ‘মুড়ির টিন’ নামে পরিচিত এমন বাস সড়কে ব্যাপক চলাচল করত। কিন্তু ২৫ বছরের বেশি পুরোনো যানবাহনের ফিটনেস বাতিলের নিয়ম চালু হওয়ার পর ধীরে ধীরে হারিয়ে যায় এই ধরনের যান।
বাসটির চালক মো. সেলিম হোসেন বলেন, ‘বাসটির বয়স ৮৫ বছর। গত দুই বছর ধরে আমি বাসটি চালাচ্ছি। এখন এটি গ্যাসচালিত। আগেও গাবতলী থেকে কালিয়াকৈর রুটে চলতো। এখন ধামরাইয়ের একটি সিরামিক কারখানায় শ্রমিক পরিবহনে ব্যবহৃত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন,‘অনেক পুরোনো হলেও এই গাড়িটি এখনও বেশ ভালো চলে, অন্য অনেক আধুনিক গাড়ির চেয়েও ভালো পারফরম্যান্স দেয়।’
বাসের হেলপার রতন বলেন, ‘এই গাড়ি যেখানে যায়, সেখানেই মানুষ ভিড় করে। ছবি তোলে, ভিডিও করে। অনেকে নানা প্রশ্নও করে, এতে ভালোই লাগে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
জানা গেছে, বাসটি প্রতিদিন সাটুরিয়া থেকে ঢাকার ধামরাইয়ে অবস্থিত একটি সিরামিক কারখানায় শ্রমিক পরিবহনে ব্যবহৃত হচ্ছে। একসময় অর্থাৎ ৬০ থেকে ৮০ দশকে ‘মুড়ির টিন’ নামে পরিচিত এমন বাস সড়কে ব্যাপক চলাচল করত। কিন্তু ২৫ বছরের বেশি পুরোনো যানবাহনের ফিটনেস বাতিলের নিয়ম চালু হওয়ার পর ধীরে ধীরে হারিয়ে যায় এই ধরনের যান।
বাসটির চালক মো. সেলিম হোসেন বলেন, ‘বাসটির বয়স ৮৫ বছর। গত দুই বছর ধরে আমি বাসটি চালাচ্ছি। এখন এটি গ্যাসচালিত। আগেও গাবতলী থেকে কালিয়াকৈর রুটে চলতো। এখন ধামরাইয়ের একটি সিরামিক কারখানায় শ্রমিক পরিবহনে ব্যবহৃত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন,‘অনেক পুরোনো হলেও এই গাড়িটি এখনও বেশ ভালো চলে, অন্য অনেক আধুনিক গাড়ির চেয়েও ভালো পারফরম্যান্স দেয়।’
বাসের হেলপার রতন বলেন, ‘এই গাড়ি যেখানে যায়, সেখানেই মানুষ ভিড় করে। ছবি তোলে, ভিডিও করে। অনেকে নানা প্রশ্নও করে, এতে ভালোই লাগে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে