
নওগাঁয় জাতভেদে গাছ থেকে আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার (১২ মে) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা শেষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল এই সময়সূচি ঘোষণা করেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, আগামী ২২ মে থেকে গুটি আম বাজারজাত করা যাবে। এরপর পর্যায়ক্রমে উন্নত জাতের আমের মধ্যে গোপালভোগ ৩০ মে, হিমসাগর বা ক্ষীরশাপাত ২ জুন থেকে থেকে পাড়া যাবে।
এছাড়া নাগ ফজলি ৫ জুন, ল্যাংড়া ১০ জুন, আম্রপালি ১৮ জুন ও ফজলি ২৫ জুন থেকে পাড়তে পারবেন চাষিরা। অন্যদিকে ১০ জুলাই থেকে আশ্বিনা, বারি-৪, গৌড়মতি, আর ব্যানানা ম্যাংগো পাড়া যাবে ২৫ জুন থেকে।
তবে আবহাওয়া, তাপমাত্রা কারণে আগেই আম পেকে গেলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কৃষি অফিসের অনুমতি নিয়ে আগে আম পাড়া যাবে।
সভায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদসহ আম চাষিরা উপস্থিত ছিলেন।
এ বছর জেলায় ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আম চাষ হয়েছে। যেখান থেকে তিন লাখ ৬৬ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এ বছর চার হাজার কোটি টাকা আম বাণিজ্য হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
জেলা প্রশাসক বলেন, আগামী ২২ মে থেকে গুটি আম বাজারজাত করা যাবে। এরপর পর্যায়ক্রমে উন্নত জাতের আমের মধ্যে গোপালভোগ ৩০ মে, হিমসাগর বা ক্ষীরশাপাত ২ জুন থেকে থেকে পাড়া যাবে।
এছাড়া নাগ ফজলি ৫ জুন, ল্যাংড়া ১০ জুন, আম্রপালি ১৮ জুন ও ফজলি ২৫ জুন থেকে পাড়তে পারবেন চাষিরা। অন্যদিকে ১০ জুলাই থেকে আশ্বিনা, বারি-৪, গৌড়মতি, আর ব্যানানা ম্যাংগো পাড়া যাবে ২৫ জুন থেকে।
তবে আবহাওয়া, তাপমাত্রা কারণে আগেই আম পেকে গেলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কৃষি অফিসের অনুমতি নিয়ে আগে আম পাড়া যাবে।
সভায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদসহ আম চাষিরা উপস্থিত ছিলেন।
এ বছর জেলায় ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আম চাষ হয়েছে। যেখান থেকে তিন লাখ ৬৬ হাজার মেট্রিক টন আম উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এ বছর চার হাজার কোটি টাকা আম বাণিজ্য হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে