
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে কখনো কোনও সমস্যার সমাধান হয় না। সমাজের মানসিকতা তথা আইনের শাসন নিশ্চিতের মাধ্যমে কে গ্রহণযোগ্য বা নিষিদ্ধ তা মানুষই ঠিক করে।
শনিবার (১০ মে) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ১২ দলীয় জোটের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশত্যাগের বিষয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, তার পলায়ন কোনও সংস্থা জানতো না, এটা হতে পারে না। সরকারের সম্মতি ছাড়া তিনি বাইরে যেতে পারেন না। যারা ১/১১ সৃষ্টি করেছে তারাই নেপথ্য থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের কলকাঠি নাড়াচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, তারেক রহমান মামলা থেকে খালাস পেলেও, তার ওপর চলা নির্যাতনের ক্ষত রয়ে গেছে। তার দেশে ফিরতে বাঁধা নেই, সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত নিশ্চয়তা দিতে হবে। বিদেশে বসেও সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলন সফল করেছেন তিনি। এ সময় গণতন্ত্রই সংস্কারের পূর্বশর্ত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ১২ দলীয় জোট প্রধান এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। বক্তব্য দেন- জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির মহাসচিব সাবেক এমপি আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ, লেবার পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপার) সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, ইসলামী ঐক্য জোটের মহাসচিব আব্দুল করিম, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ মান্নান, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল পিএনপির চেয়ারম্যান ফিরোজ মুহাম্মদ লিটন, কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আবু হানিফ, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি জাকির হোসেন, গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব ইমরুল কায়েস ও কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার (১০ মে) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ১২ দলীয় জোটের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশত্যাগের বিষয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, তার পলায়ন কোনও সংস্থা জানতো না, এটা হতে পারে না। সরকারের সম্মতি ছাড়া তিনি বাইরে যেতে পারেন না। যারা ১/১১ সৃষ্টি করেছে তারাই নেপথ্য থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের কলকাঠি নাড়াচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, তারেক রহমান মামলা থেকে খালাস পেলেও, তার ওপর চলা নির্যাতনের ক্ষত রয়ে গেছে। তার দেশে ফিরতে বাঁধা নেই, সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত নিশ্চয়তা দিতে হবে। বিদেশে বসেও সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলন সফল করেছেন তিনি। এ সময় গণতন্ত্রই সংস্কারের পূর্বশর্ত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ১২ দলীয় জোট প্রধান এবং জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। বক্তব্য দেন- জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির মহাসচিব সাবেক এমপি আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ, লেবার পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপার) সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, ইসলামী ঐক্য জোটের মহাসচিব আব্দুল করিম, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ মান্নান, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল পিএনপির চেয়ারম্যান ফিরোজ মুহাম্মদ লিটন, কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আবু হানিফ, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি জাকির হোসেন, গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব ইমরুল কায়েস ও কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে