চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছে জাপানের পরমাণু অস্ত্রবিরোধী সংগঠন নিহন হিদানকায়ো । স্থানীয় সময় শুক্রবার (১১ অক্টোবর) বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা) নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়। নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলেছে, পরমাণু অস্ত্রমুক্ত একটি বিশ্ব গড়ার প্রচেষ্টা এবং পরমাণু অস্ত্র আর কখনো ব্যবহার করা যে উচিত নয়, সেটি প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যের মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য জাপানের সংগঠনটিকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা পারমাণবিক বোমা থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে ১৯৫৬ সালে গঠিত হয় এই সংগঠন। তখন এর নাম ছিল হিবাকুশা। সংগঠনটি গঠিত হওয়ার পর থেকেই পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে কাজ করে যাচ্ছিল।
নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলেছে, নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলছে, ‘এই পুরস্কারের মাধ্যমে প্রমাণিত হচ্ছে যে, পারমাণবিক অস্ত্র আর কখনো ব্যবহার করা উচিত নয়।’ নোবেল কমিটি আরও বলছে, ‘একদিন, হিরোশিমা এবং নাগাসাকি থেকে বেঁচে যাওয়া পারমাণবিক বোমারা ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে আর আমাদের মধ্যে থাকবে না। কিন্তু তাদের স্মরণে একটি শক্তিশালী সংস্কৃতি জাপানের নতুন প্রজন্ম তাদের অভিজ্ঞতা এবং বার্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
নোবেল কমিটি আরও বলছে, ‘একদিন, হিরোশিমা এবং নাগাসাকি থেকে বেঁচে যাওয়া পারমাণবিক বোমারা ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে আর আমাদের মধ্যে থাকবে না। কিন্তু তাদের স্মরণে একটি শক্তিশালী সংস্কৃতি জাপানের নতুন প্রজন্ম তাদের অভিজ্ঞতা এবং বার্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ নোবেল কমিটি পারমাণবিক নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখতে সাহায্য করার জন্য নিহন হিডানকিওর প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, ‘মানবতার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের পূর্বশর্ত এটি। গত প্রায় ৮০ বছরে যুদ্ধে কোনো পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করা হয়নি। এই বছরের পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে যখন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা চাপের মধ্যে রয়েছে।’
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার খবরে আবেগপ্রবণ হয়ে সংগঠনটির সহপ্রধান তোশিউকি মিমাকি সাংবাদিকদের বলেন, সংগঠনটি যে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাবে, তা তিনি কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি।
নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট জানায়, এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২৮৬। এর মধ্যে ব্যক্তি ছিলেন ১৯৭ জন। আর প্রতিষ্ঠান ৮৯টি। শেষ পর্যন্ত একটি প্রতিষ্ঠান এবার শান্তিতে নোবেল পেল।
গত বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছিলেন ইরানের কারাবন্দী মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদি। দেশটিতে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াইয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯০১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১১৪ বার নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ১১১ ব্যক্তি ও ৩০ সংস্থা মিলে পুরস্কার বিজয়ীর সংখ্যা ১৪১। রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি ১৯১৭, ১৯৪৪ ১৯৬৩ সালে তিনবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তর ১৯৫৪ ও ১৯৮১ সালে দুইবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়া ২৭ স্বতন্ত্র সংস্থা নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/এইচবি/এসকে
১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা পারমাণবিক বোমা থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের নিয়ে ১৯৫৬ সালে গঠিত হয় এই সংগঠন। তখন এর নাম ছিল হিবাকুশা। সংগঠনটি গঠিত হওয়ার পর থেকেই পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে কাজ করে যাচ্ছিল।
নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলেছে, নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলছে, ‘এই পুরস্কারের মাধ্যমে প্রমাণিত হচ্ছে যে, পারমাণবিক অস্ত্র আর কখনো ব্যবহার করা উচিত নয়।’ নোবেল কমিটি আরও বলছে, ‘একদিন, হিরোশিমা এবং নাগাসাকি থেকে বেঁচে যাওয়া পারমাণবিক বোমারা ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে আর আমাদের মধ্যে থাকবে না। কিন্তু তাদের স্মরণে একটি শক্তিশালী সংস্কৃতি জাপানের নতুন প্রজন্ম তাদের অভিজ্ঞতা এবং বার্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
নোবেল কমিটি আরও বলছে, ‘একদিন, হিরোশিমা এবং নাগাসাকি থেকে বেঁচে যাওয়া পারমাণবিক বোমারা ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে আর আমাদের মধ্যে থাকবে না। কিন্তু তাদের স্মরণে একটি শক্তিশালী সংস্কৃতি জাপানের নতুন প্রজন্ম তাদের অভিজ্ঞতা এবং বার্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ নোবেল কমিটি পারমাণবিক নিষেধাজ্ঞা বজায় রাখতে সাহায্য করার জন্য নিহন হিডানকিওর প্রশংসা করেছেন। বলেছেন, ‘মানবতার জন্য একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের পূর্বশর্ত এটি। গত প্রায় ৮০ বছরে যুদ্ধে কোনো পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করা হয়নি। এই বছরের পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে যখন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা চাপের মধ্যে রয়েছে।’
শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার খবরে আবেগপ্রবণ হয়ে সংগঠনটির সহপ্রধান তোশিউকি মিমাকি সাংবাদিকদের বলেন, সংগঠনটি যে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাবে, তা তিনি কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি।
নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট জানায়, এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২৮৬। এর মধ্যে ব্যক্তি ছিলেন ১৯৭ জন। আর প্রতিষ্ঠান ৮৯টি। শেষ পর্যন্ত একটি প্রতিষ্ঠান এবার শান্তিতে নোবেল পেল।
গত বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছিলেন ইরানের কারাবন্দী মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদি। দেশটিতে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাঁর লড়াইয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ১৯০১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১১৪ বার নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ১১১ ব্যক্তি ও ৩০ সংস্থা মিলে পুরস্কার বিজয়ীর সংখ্যা ১৪১। রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি ১৯১৭, ১৯৪৪ ১৯৬৩ সালে তিনবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তর ১৯৫৪ ও ১৯৮১ সালে দুইবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়া ২৭ স্বতন্ত্র সংস্থা নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/এইচবি/এসকে