
টাঙ্গাইলের কালীহাতি উপজেলার আলোচিত সলিট হত্যা মামলার প্রধান আসামি রায়হানকে (৩৫) কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
সোমবার (৫ মে) সকালে উপজেলার বল্লা ইউনিয়নের কুকরাইল গ্রামের রিপন মিয়ার পুকুর থেকে রায়হানের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি ওই গ্রামের বাদল মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও বিক্রির অভিযোগ রয়েছে।
নিহতের বাবা বাদল মিয়া জানান, সোমবার ভোর ৪টার দিকে মুন্না নামে একব্যক্তি তাকে বাড়িতে এসে জানায় রায়হানকে কেউ মারছে। খবর শুনে দ্রুত ছুটে গিয়ে দেখি রিপনের পুকুরে রক্তাক্ত অবস্থায় ছেলের মরদেহ পড়ে আছে।
নিহতের স্ত্রী শিল্পী জানান, তার স্বামী রোববার (০৪ মে) রাত ২টার দিকে ফোন দিয়ে মুড়ি ভর্তার জন্য পেঁয়াজ-মরিচ কেঁটে রাখতে বলেন। কিছুক্ষণ পর বাড়িতে এসে কেঁটে রাখা পেঁয়াজ-মরিচ ও মুড়ি-চানাচুর নিয়ে বেরিয়ে যান। এ সময় তার স্বামী মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলেও জানান শিল্পী।
এ বিষয়ে কালিহাতী থানার ওসি আবুল কালাম ভূঁইয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে রায়হান নামে এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কি কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা তদন্তের পর জানা যাবে।
উল্লেখ্য, নিহত রায়হান নিয়মিত মাদক সেবন এবং মাদক বিক্রির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এছাড়া তিনি রামপুরের সলিট হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ একাধিক মামলার আসামি ছিলেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
সোমবার (৫ মে) সকালে উপজেলার বল্লা ইউনিয়নের কুকরাইল গ্রামের রিপন মিয়ার পুকুর থেকে রায়হানের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি ওই গ্রামের বাদল মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও বিক্রির অভিযোগ রয়েছে।
নিহতের বাবা বাদল মিয়া জানান, সোমবার ভোর ৪টার দিকে মুন্না নামে একব্যক্তি তাকে বাড়িতে এসে জানায় রায়হানকে কেউ মারছে। খবর শুনে দ্রুত ছুটে গিয়ে দেখি রিপনের পুকুরে রক্তাক্ত অবস্থায় ছেলের মরদেহ পড়ে আছে।
নিহতের স্ত্রী শিল্পী জানান, তার স্বামী রোববার (০৪ মে) রাত ২টার দিকে ফোন দিয়ে মুড়ি ভর্তার জন্য পেঁয়াজ-মরিচ কেঁটে রাখতে বলেন। কিছুক্ষণ পর বাড়িতে এসে কেঁটে রাখা পেঁয়াজ-মরিচ ও মুড়ি-চানাচুর নিয়ে বেরিয়ে যান। এ সময় তার স্বামী মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলেও জানান শিল্পী।
এ বিষয়ে কালিহাতী থানার ওসি আবুল কালাম ভূঁইয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে রায়হান নামে এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কি কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, তা তদন্তের পর জানা যাবে।
উল্লেখ্য, নিহত রায়হান নিয়মিত মাদক সেবন এবং মাদক বিক্রির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এছাড়া তিনি রামপুরের সলিট হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ একাধিক মামলার আসামি ছিলেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে