
ভারতের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সফলভাবে ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটি। ‘আব্দালি উইপন সিস্টেম’ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্র ‘সিন্ধু মহড়া’র অংশ হিসেবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসলামাবাদ।
ইসলামাবাদ থেকে এএফপি জানায়, পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘আজ (শনিবার) সফলভাবে আবদালি অস্ত্রব্যবস্থার প্রশিক্ষণমূলক উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে। এটি একটি ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, যার পাল্লা ৪৫০ কিলোমিটার।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই উৎক্ষেপণের লক্ষ্য ছিল সৈন্যদের অপারেশনাল প্রস্তুতি নিশ্চিত করা এবং ক্ষেপণাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত মানদণ্ড যাচাই করে দেখা—এর মধ্যে রয়েছে উন্নত ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা ও বাড়তি কৌশলগত চলনক্ষমতা।’
কাশ্মীর সীমান্তে সাম্প্রতিক এক হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এই হামলার পেছনে সমর্থন থাকার অভিযোগ তোলা হয়। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতোমধ্যে তার সশস্ত্র বাহিনীকে ‘সম্পূর্ণ অভিযানের স্বাধীনতা’ দিয়েছেন—অর্থাৎ প্রতিক্রিয়ার জন্য পূর্ণ ছাড় দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তান এই সপ্তাহেই সতর্ক করেছে যে, প্রতিবেশী ভারতের পক্ষ থেকে ‘'অচিরেই হামলা’ চালানো হতে পারে।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা সূত্র জানায়, কাশ্মীরের বিতর্কিত সীমান্ত এলাকা, অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর টানা নয় রাত ধরে গুলিবিনিময় করেছে দুই দেশের সেনাবাহিনী।
তবে, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরে সংঘটিত হামলায় নিজেদের জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসলামাবাদ।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
ইসলামাবাদ থেকে এএফপি জানায়, পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘আজ (শনিবার) সফলভাবে আবদালি অস্ত্রব্যবস্থার প্রশিক্ষণমূলক উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে। এটি একটি ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, যার পাল্লা ৪৫০ কিলোমিটার।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই উৎক্ষেপণের লক্ষ্য ছিল সৈন্যদের অপারেশনাল প্রস্তুতি নিশ্চিত করা এবং ক্ষেপণাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত মানদণ্ড যাচাই করে দেখা—এর মধ্যে রয়েছে উন্নত ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা ও বাড়তি কৌশলগত চলনক্ষমতা।’
কাশ্মীর সীমান্তে সাম্প্রতিক এক হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হওয়ার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এই হামলার পেছনে সমর্থন থাকার অভিযোগ তোলা হয়। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতোমধ্যে তার সশস্ত্র বাহিনীকে ‘সম্পূর্ণ অভিযানের স্বাধীনতা’ দিয়েছেন—অর্থাৎ প্রতিক্রিয়ার জন্য পূর্ণ ছাড় দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তান এই সপ্তাহেই সতর্ক করেছে যে, প্রতিবেশী ভারতের পক্ষ থেকে ‘'অচিরেই হামলা’ চালানো হতে পারে।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা সূত্র জানায়, কাশ্মীরের বিতর্কিত সীমান্ত এলাকা, অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর টানা নয় রাত ধরে গুলিবিনিময় করেছে দুই দেশের সেনাবাহিনী।
তবে, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরে সংঘটিত হামলায় নিজেদের জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসলামাবাদ।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে