
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মিয়ানমারের রাখাইনের জন্য মানবিক করিডোর দেয়ার বিষয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, করিডোর দেয়া না দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে।
তিনি বলেন, সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক করিডোর দেয়ার বিষয়ে জনগণ বা রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু জানায়নি। করিডরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচিত সংসদের কাছ থেকে আসতে হবে। বিদেশিদের নয়, সরকারকে সবার আগে জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (১ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় শ্রমিকদলের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, দেশে সংস্কার নিয়ে শোরগোল চলছে। কিন্তু সেই কর্মযজ্ঞে শ্রমজীবী মানুষের কন্ঠস্বর কোথায়? রাষ্ট্র ও সরকারের কাছে জনগণের কথা পৌঁছাতে নির্বাচিত সংসদ ও সরকার প্রয়োজন। কারণ প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিতরা জনগণের কথা শুনতে বাধ্য। অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অংশ নির্বাচন ও সংস্কারকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে রাজনৈতিক ঐক্যে বিভেদ উসকে দিতে চায়। এ সময় সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি অনির্দিষ্টকালের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখা যৌক্তিক নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বৈরাচার যাতে মাথাচাড়া দিতে না উঠতে পারে, সেজন্য জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা জরুরি। জনগণের ওপর একক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাইলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয়। কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ক্ষমতার সুপ্তবাসনা যেন স্বৈরাচারের পথে ঠেলে না দেয়।
তিনি আরও বলেন, ১৮ কোটি মানুষের দেশে প্রায় আট কোটি মানুষই শ্রমজীবী। এই শ্রমিকরাই উন্নয়ন ও অর্থনীতির প্রাণ। কর্মজীবীদের অবহেলা বা অধিকার বঞ্চিত রেখে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
তিনি বলেন, সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক করিডোর দেয়ার বিষয়ে জনগণ বা রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু জানায়নি। করিডরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচিত সংসদের কাছ থেকে আসতে হবে। বিদেশিদের নয়, সরকারকে সবার আগে জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (১ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় শ্রমিকদলের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
তারেক রহমান বলেন, দেশে সংস্কার নিয়ে শোরগোল চলছে। কিন্তু সেই কর্মযজ্ঞে শ্রমজীবী মানুষের কন্ঠস্বর কোথায়? রাষ্ট্র ও সরকারের কাছে জনগণের কথা পৌঁছাতে নির্বাচিত সংসদ ও সরকার প্রয়োজন। কারণ প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিতরা জনগণের কথা শুনতে বাধ্য। অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অংশ নির্বাচন ও সংস্কারকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে রাজনৈতিক ঐক্যে বিভেদ উসকে দিতে চায়। এ সময় সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ই প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি অনির্দিষ্টকালের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখা যৌক্তিক নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বৈরাচার যাতে মাথাচাড়া দিতে না উঠতে পারে, সেজন্য জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা জরুরি। জনগণের ওপর একক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাইলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয়। কোনও ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ক্ষমতার সুপ্তবাসনা যেন স্বৈরাচারের পথে ঠেলে না দেয়।
তিনি আরও বলেন, ১৮ কোটি মানুষের দেশে প্রায় আট কোটি মানুষই শ্রমজীবী। এই শ্রমিকরাই উন্নয়ন ও অর্থনীতির প্রাণ। কর্মজীবীদের অবহেলা বা অধিকার বঞ্চিত রেখে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল