
কাশ্মিরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় হতাহতের ঘটনায় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে। পরমাণু ক্ষমতাধর দুই প্রতিবেশি দেশের শীর্ষ নেতাদের বাকযুদ্ধে ক্রমশ সে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে প্রকাশ্যে পাকিস্তানের প্রতি সমর্থনের ঘোষণা দিল চীন। বেইজিং জানিয়েছে, যেকোনো পরিস্থিতিতে তারা পাকিস্তানের পাশে থাকবে।
লাহোরে নিযুক্ত চীনের কনসাল জেনারেল ঝাও শিরেন এ বার্তা দিয়েছেন। পাকিস্তানের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বৃহস্পতিবার (০১ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক নিয়ে ঝাও বলেন, ‘চীন অতীতেও পাকিস্তানের পাশে ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে— বিশেষত নিরাপত্তা, কৌশলগত সহযোগিতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে।’
তবে তিনি একইসঙ্গে জোর দিয়ে বলেন, যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। বরং শান্তি আনতে হলে ভারত ও পাকিস্তানের উচিত আলোচনার টেবিলে বসা এবং কূটনৈতিকভাবে সমাধান খোঁজা।
পিপিপির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকটি হয় পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কেন্দ্রীয় পাঞ্জাব শাখার নেতাদের সঙ্গে, সংগঠনটির অর্থ সম্পাদক আহমাদ জাওয়াদ রানার বাসভবনে। উচ্চপর্যায়ের এ বৈঠকে আলোচনা হয় জাতীয় ও আঞ্চলিক নানা বিষয়ে।
ঝাও শিরেন বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বের ভিত্তি বহুদিনের— এটি কৌশলগত সহযোগিতা, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং নিরাপত্তা অবকাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে আছে।
তিনি জানান, চীন ও পাকিস্তানের বন্ধুত্ব শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি হৃদয়ের সম্পর্ক। চীনের প্রতিটি নাগরিক পাকিস্তানকে ভালোবাসে, এবং পাকিস্তানিরাও চীনকে সমানভাবে ভালোবাসা ও সম্মান দিয়ে থাকে।
বৈঠকে দুই দেশই আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সমৃদ্ধি এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে বহুমুখী সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দেয়।
শেষপর্যন্ত দুই পক্ষই এ বন্ধুত্ব অটুট রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে। ঝাও বলেন, পাকিস্তান শুধু আমাদের প্রতিবেশী নয়, বরং এক পরীক্ষিত বন্ধু। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও কৌশলগত বোঝাপড়াই আমাদের সম্পর্কের মূলভিত্তি।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
লাহোরে নিযুক্ত চীনের কনসাল জেনারেল ঝাও শিরেন এ বার্তা দিয়েছেন। পাকিস্তানের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বৃহস্পতিবার (০১ মে) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক নিয়ে ঝাও বলেন, ‘চীন অতীতেও পাকিস্তানের পাশে ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে— বিশেষত নিরাপত্তা, কৌশলগত সহযোগিতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে।’
তবে তিনি একইসঙ্গে জোর দিয়ে বলেন, যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়। বরং শান্তি আনতে হলে ভারত ও পাকিস্তানের উচিত আলোচনার টেবিলে বসা এবং কূটনৈতিকভাবে সমাধান খোঁজা।
পিপিপির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি। বৈঠকটি হয় পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কেন্দ্রীয় পাঞ্জাব শাখার নেতাদের সঙ্গে, সংগঠনটির অর্থ সম্পাদক আহমাদ জাওয়াদ রানার বাসভবনে। উচ্চপর্যায়ের এ বৈঠকে আলোচনা হয় জাতীয় ও আঞ্চলিক নানা বিষয়ে।
ঝাও শিরেন বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের বন্ধুত্বের ভিত্তি বহুদিনের— এটি কৌশলগত সহযোগিতা, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং নিরাপত্তা অবকাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে আছে।
তিনি জানান, চীন ও পাকিস্তানের বন্ধুত্ব শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি হৃদয়ের সম্পর্ক। চীনের প্রতিটি নাগরিক পাকিস্তানকে ভালোবাসে, এবং পাকিস্তানিরাও চীনকে সমানভাবে ভালোবাসা ও সম্মান দিয়ে থাকে।
বৈঠকে দুই দেশই আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, সমৃদ্ধি এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে বহুমুখী সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দেয়।
শেষপর্যন্ত দুই পক্ষই এ বন্ধুত্ব অটুট রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে। ঝাও বলেন, পাকিস্তান শুধু আমাদের প্রতিবেশী নয়, বরং এক পরীক্ষিত বন্ধু। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও কৌশলগত বোঝাপড়াই আমাদের সম্পর্কের মূলভিত্তি।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে