
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনে বাংলাদেশের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ গড়ে ফেলেছেন বড় এক কীর্তি। নিজের ইনিংসের ৩৬তম রান পূর্ণ করার সঙ্গে সঙ্গে তিনি টেস্টে ২০০০ রান ও ২০০ উইকেটের ডাবল পূর্ণ করেন।
একজন খেলোয়াড়ের নামের পাশে ২০০০ রান আর ২০০ উইকেট, এমন কীর্তি টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে ঘটেছে মাত্র ২৩ বার। বাংলাদেশের হয়েও এই রেকর্ড গড়া হয়েছে অতীতে। সে নামটা সাকিব আল হাসানের। সেখানে দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে নাম লেখালেন মিরাজ।
তাতে একটা রেকর্ডও গড়ে ফেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে এই ডাবল পূর্ণ করতে মিরাজের লেগেছে ৫৩টি টেস্ট। এই সংখ্যাটা সাকিবের চেয়ে এক ম্যাচ কম। সাকিব এই কীর্তি গড়েছিলেন ৫৪তম টেস্টে। ফলে মিরাজ এখন বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে দ্রুত এই রেকর্ডে পৌঁছানোর গৌরব অর্জন করলেন।
তবে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে হলে অবিশ্বাস্য কিছুই করতে হতো মিরাজকে। এই রেকর্ডটা ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথামের দখলে। ৪২টি টেস্টে এই ডাবল পূর্ণ করেছিলেন তিনি। মিরাজ বিশ্বরেকর্ডটা নিজের করে নিতে না পারলেও খুব বেশি পিছিয়ে নেই। তিনি আছেন পঞ্চম স্থানে। এই জায়গায় তার সঙ্গী হিসেবে আছেন ভারতের রবীন্দ্র জাদেজা। তিনিও এই কীর্তিটা ছুঁয়েছিলেন ৫৩তম টেস্টে।
এই ডাবলের প্রথম অংশটা অবশ্য এই সিরিজেই ছুঁয়েছেন মিরাজ। প্রথম টেস্টে সিলেটে ১০ উইকেট নিয়ে নিজের ২০০তম উইকেটটা ঝুলিতে পুরেছিলেন মিরাজ। এরপর চট্টগ্রামে ৩৬ রান করে পূর্ণ করলেন ব্যাটিংয়ের মাইলফলকটিও।
মিরাজ সেখানেই থেমে যাননি। সে কীর্তির পর তিনি ১০ম টেস্ট ফিফটি ছুঁয়েছেন। এরপর লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যাটারদের নিয়ে লড়াই করে তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরিও।
মিরাজের এই ইনিংস শেষ হয়েছে ১০৪ রানে। তাতে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছে ৪৪৪ রানে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দলের লিড গিয়ে ঠেকেছে ২১৭ রানে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
একজন খেলোয়াড়ের নামের পাশে ২০০০ রান আর ২০০ উইকেট, এমন কীর্তি টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে ঘটেছে মাত্র ২৩ বার। বাংলাদেশের হয়েও এই রেকর্ড গড়া হয়েছে অতীতে। সে নামটা সাকিব আল হাসানের। সেখানে দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে নাম লেখালেন মিরাজ।
তাতে একটা রেকর্ডও গড়ে ফেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে এই ডাবল পূর্ণ করতে মিরাজের লেগেছে ৫৩টি টেস্ট। এই সংখ্যাটা সাকিবের চেয়ে এক ম্যাচ কম। সাকিব এই কীর্তি গড়েছিলেন ৫৪তম টেস্টে। ফলে মিরাজ এখন বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে দ্রুত এই রেকর্ডে পৌঁছানোর গৌরব অর্জন করলেন।
তবে বিশ্ব রেকর্ড গড়তে হলে অবিশ্বাস্য কিছুই করতে হতো মিরাজকে। এই রেকর্ডটা ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথামের দখলে। ৪২টি টেস্টে এই ডাবল পূর্ণ করেছিলেন তিনি। মিরাজ বিশ্বরেকর্ডটা নিজের করে নিতে না পারলেও খুব বেশি পিছিয়ে নেই। তিনি আছেন পঞ্চম স্থানে। এই জায়গায় তার সঙ্গী হিসেবে আছেন ভারতের রবীন্দ্র জাদেজা। তিনিও এই কীর্তিটা ছুঁয়েছিলেন ৫৩তম টেস্টে।
এই ডাবলের প্রথম অংশটা অবশ্য এই সিরিজেই ছুঁয়েছেন মিরাজ। প্রথম টেস্টে সিলেটে ১০ উইকেট নিয়ে নিজের ২০০তম উইকেটটা ঝুলিতে পুরেছিলেন মিরাজ। এরপর চট্টগ্রামে ৩৬ রান করে পূর্ণ করলেন ব্যাটিংয়ের মাইলফলকটিও।
মিরাজ সেখানেই থেমে যাননি। সে কীর্তির পর তিনি ১০ম টেস্ট ফিফটি ছুঁয়েছেন। এরপর লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যাটারদের নিয়ে লড়াই করে তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরিও।
মিরাজের এই ইনিংস শেষ হয়েছে ১০৪ রানে। তাতে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছে ৪৪৪ রানে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দলের লিড গিয়ে ঠেকেছে ২১৭ রানে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে