
শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থীদের যেকোনো যৌক্তিক দাবি কিংবা সমস্যায় এগিয়ে যাওয়াটা নিজের দায়িত্ব তিনি পালন করছেন এবং ভবিষ্যতেও করবেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পিএসসি সংস্কারের দাবিতে প্রায় ৮০ ঘণ্টা অনশন করে ৪ জন চাকরি প্রার্থী ঝুকিপূর্ণ শারীরিক অবস্থায় পৌঁছালে পিএসসি এবং তাদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়ার পর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেন, “পিএসসি সংস্কারের দাবিতে প্রায় ৮০ ঘন্টা অনশন করে ৪ জন চাকরি প্রার্থী ঝুকিপূর্ণ শারীরিক অবস্থায় পৌঁছালে পিএসসি এবং তাদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিই। রাজু ভাষ্কর্যে বসেও বারবার বলেছি 'পিএসসি সাংবিধানিক, স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান। আমি পিএসসি এবং আপনাদের মধ্যে ব্রিজ হতে পারি, সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই'।”
তিনি লিখেন, ‘প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি সুরাহা না করে লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন আন্দোলনকারীরা। পিএসসি সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে রাজুতে বসেই ফোনে কথা বলেছি। পিএসসির চেয়ারম্যান মোবাশ্বের মোনেম স্যার তিনজন সদস্য পাঠান আলোচনার জন্য। টিএসসিতে সাংবাদিক সমিতির অফিসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি এবং পিএসসির সদস্যদের মধ্যকার দীর্ঘ আলোচনার পর পিএসসি লিখিত পরীক্ষা আপাত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। তা ঘোষণা করেন পিএসসির একজন সদস্য। এই প্রক্রিয়ার কোন অংশেই পিএসসিকে আমি কোনোপ্রকার চাপ প্রয়োগ করিনি। পিএসসি এবং ছাত্রদের মধ্যে ব্রিজ হিসেবে সমস্যার সমাধান করাই ছিল আমার লক্ষ্য। তাছাড়া অনশনরত চাকরি প্রার্থীদের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছিল দ্রুত।”
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেন, “পিএসসি সংস্কারের দাবিতে প্রায় ৮০ ঘন্টা অনশন করে ৪ জন চাকরি প্রার্থী ঝুকিপূর্ণ শারীরিক অবস্থায় পৌঁছালে পিএসসি এবং তাদের মধ্যে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিই। রাজু ভাষ্কর্যে বসেও বারবার বলেছি 'পিএসসি সাংবিধানিক, স্বাধীন ও স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান। আমি পিএসসি এবং আপনাদের মধ্যে ব্রিজ হতে পারি, সিদ্ধান্ত দেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই'।”
তিনি লিখেন, ‘প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি সুরাহা না করে লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন আন্দোলনকারীরা। পিএসসি সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে রাজুতে বসেই ফোনে কথা বলেছি। পিএসসির চেয়ারম্যান মোবাশ্বের মোনেম স্যার তিনজন সদস্য পাঠান আলোচনার জন্য। টিএসসিতে সাংবাদিক সমিতির অফিসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি এবং পিএসসির সদস্যদের মধ্যকার দীর্ঘ আলোচনার পর পিএসসি লিখিত পরীক্ষা আপাত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। তা ঘোষণা করেন পিএসসির একজন সদস্য। এই প্রক্রিয়ার কোন অংশেই পিএসসিকে আমি কোনোপ্রকার চাপ প্রয়োগ করিনি। পিএসসি এবং ছাত্রদের মধ্যে ব্রিজ হিসেবে সমস্যার সমাধান করাই ছিল আমার লক্ষ্য। তাছাড়া অনশনরত চাকরি প্রার্থীদের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছিল দ্রুত।”
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন