
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় নির্মাণাধীন আরপিসিএল-নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেডের (আরএনপিএল) ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ‘স্ক্র্যাপ শেডে’ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের লোন্দা গ্রামে নির্মাণাধীন ওই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে রোববার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার সময় এ আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে কলাপাড়া থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে। পাশাপাশি আরএনপিএলের নিজস্ব ফায়ার ইউনিটের সহায়তায় রাত সাড়ে ৯টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে মূল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কোনো ক্ষতি হয়নি।
পরে রোববার রাতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরএনপিএল কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবদুল হালিমকে তদন্ত দলের প্রধান করা হয়েছে। অন্য দুই সদস্য হলেন বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী শওকত ওসমান ও উপব্যবস্থাপক (প্রশাসন) আমিনুল ইসলাম। কমিটিকে আগামী দুই কর্মদিবসের মধ্যে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
আরএনপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম ভূঁইয়া ও প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তৌফিক ইসলাম সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
মূল বিদ্যুৎকেন্দ্রের দক্ষিণ পাশে প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে ‘স্ক্র্যাপ শেডে’র অবস্থান। সেখানে প্লাস্টিকের ড্রাম, প্লাস্টিকের খালি বোতল, বিটুমিনের খালি ড্রাম, বিভিন্ন যন্ত্রাংশের টুকরা, বিদেশ থেকে আসা বিভিন্ন পণ্যের লোহার পাতের প্যাকেজিং আগুনে পুড়ে গেছে।
আরএনপিএলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘স্ক্র্যাপ ইয়ার্ডে কীভাবে আগুন লেগেছে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে এতে মূল পাওয়ার প্ল্যান্টের কোনো ক্ষতি হয়নি। বিষয়টি নাশকতার উদ্দেশে কি না, তা–ও এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের লোন্দা গ্রামে নির্মাণাধীন ওই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে রোববার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার সময় এ আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে কলাপাড়া থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে। পাশাপাশি আরএনপিএলের নিজস্ব ফায়ার ইউনিটের সহায়তায় রাত সাড়ে ৯টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে মূল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কোনো ক্ষতি হয়নি।
পরে রোববার রাতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরএনপিএল কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আবদুল হালিমকে তদন্ত দলের প্রধান করা হয়েছে। অন্য দুই সদস্য হলেন বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী শওকত ওসমান ও উপব্যবস্থাপক (প্রশাসন) আমিনুল ইসলাম। কমিটিকে আগামী দুই কর্মদিবসের মধ্যে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
আরএনপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম ভূঁইয়া ও প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তৌফিক ইসলাম সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
মূল বিদ্যুৎকেন্দ্রের দক্ষিণ পাশে প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে ‘স্ক্র্যাপ শেডে’র অবস্থান। সেখানে প্লাস্টিকের ড্রাম, প্লাস্টিকের খালি বোতল, বিটুমিনের খালি ড্রাম, বিভিন্ন যন্ত্রাংশের টুকরা, বিদেশ থেকে আসা বিভিন্ন পণ্যের লোহার পাতের প্যাকেজিং আগুনে পুড়ে গেছে।
আরএনপিএলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন বলেন, ‘স্ক্র্যাপ ইয়ার্ডে কীভাবে আগুন লেগেছে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে এতে মূল পাওয়ার প্ল্যান্টের কোনো ক্ষতি হয়নি। বিষয়টি নাশকতার উদ্দেশে কি না, তা–ও এ মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে