
নোয়াখালী বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নে নিখোঁজের দুই দিন পর সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে মীর হোসেন সাদ্দাম (৩৩) নামে সাবেক ছাত্রদল নেতার মরদেহ উদ্ধার করে করেছে পুলিশ। তবে পুলিশ ও নিহতের স্বজনেরা এ হত্যাকান্ডের কারণ জানাতে পারেনি।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নের দুর্গানগর গ্রামের সওদাগরের বাড়িতে পলিথিন মোড়ানো অবস্থায় সেপটিক ট্যাংক থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মীর হোসেন বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামের মনহর আলী পিয়ন বাড়ির মৃত মমিনুল হকের ছেলে। তিনি রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়সর সহ-সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং রাজগঞ্জ বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক জিসানের রড সিমেন্টের দোকানে ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাত ৯টায় দোকান থেকে বের হয়ে স্ত্রীকে ফোনে জানান একটি জানাজা শেষ করে বাসায় ফিরবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর থেকে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরে বিভিন্নস্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে বেগমগঞ্জ থানায় জিডি করা হয়। এক পর্যায়ে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১২টার দিকে পার্শ্ববর্তী ছয়ানি ইউনিয়নে তার শ্বশুর বাড়ির অদুরে রাস্তায় মীর হোসেনের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি পাওয়া যায়। একই দিন বিকালে রাজেন্দ্রপুরের নিজ গ্রামের বাড়ির কাছে একটি ধান ক্ষেতে রক্ত দেখতে পায় স্থানীয়রা। সর্বশেষ শনিবার সকালে সীমান্তবর্তী সদর উপজেলার দুর্গানগর এলাকায় তার বাড়ি থেকে এক কিলোমিটার পশ্চিমে একটি পরিত্যক্ত সেফটি ট্যাংকে পলিথিন বাধা কিছু দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোক জন পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পলিথিন উদ্ধার করে এবং তার মধ্যে তার মরদেহ দেখতে পায়।
এ বিষয়ে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘কে বা কারা তাকে কি কারণে হত্যা করেছে তা এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আমাদের পুলিশ কাজ করছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জেলা সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নের দুর্গানগর গ্রামের সওদাগরের বাড়িতে পলিথিন মোড়ানো অবস্থায় সেপটিক ট্যাংক থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মীর হোসেন বেগমগঞ্জ উপজেলার রাজগঞ্জ ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুর গ্রামের মনহর আলী পিয়ন বাড়ির মৃত মমিনুল হকের ছেলে। তিনি রাজগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়সর সহ-সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে যুবদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এবং রাজগঞ্জ বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক জিসানের রড সিমেন্টের দোকানে ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাত ৯টায় দোকান থেকে বের হয়ে স্ত্রীকে ফোনে জানান একটি জানাজা শেষ করে বাসায় ফিরবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর থেকে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরে বিভিন্নস্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে বেগমগঞ্জ থানায় জিডি করা হয়। এক পর্যায়ে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১২টার দিকে পার্শ্ববর্তী ছয়ানি ইউনিয়নে তার শ্বশুর বাড়ির অদুরে রাস্তায় মীর হোসেনের ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি পাওয়া যায়। একই দিন বিকালে রাজেন্দ্রপুরের নিজ গ্রামের বাড়ির কাছে একটি ধান ক্ষেতে রক্ত দেখতে পায় স্থানীয়রা। সর্বশেষ শনিবার সকালে সীমান্তবর্তী সদর উপজেলার দুর্গানগর এলাকায় তার বাড়ি থেকে এক কিলোমিটার পশ্চিমে একটি পরিত্যক্ত সেফটি ট্যাংকে পলিথিন বাধা কিছু দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোক জন পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পলিথিন উদ্ধার করে এবং তার মধ্যে তার মরদেহ দেখতে পায়।
এ বিষয়ে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘কে বা কারা তাকে কি কারণে হত্যা করেছে তা এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আমাদের পুলিশ কাজ করছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে