
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পাহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় মুখ খুললেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) বিহারের মধুবনীতে একটি সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়ে তিনি বলেন, এই হামলায় জড়িতদের এমন সাজা দেওয়া হবে, যা তারা কখনো কল্পনাও করতে পারবে না। এমনকি তাদের মদদদাতাদেরও শাস্তি দেওয়া হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, বক্তব্যের শুরুতেই পাহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে নীরবতা পালন করেন মোদি। হাতজোড় করে নীরবতা পালন করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। উপস্থিত সকলকেও নিজের আসনে বসেই নীরবতা পালন করতে বলেন মোদি। সেখানে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানও।
হামলাকে ভারতের ‘আত্মার ওপর হামলা’ বলে অভিহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘হামলা কেবল নিরীহ পর্যটকদের ওপরেই করা হয়নি। দেশের শত্রুরা ভারতের আত্মার ওপর হামলা করার দুঃসাহস দেখিয়েছে।’
বিহারের সরকারি মঞ্চ থেকে মোদি বলেন, ‘১৪০ কোটি ভারতীয়ের ইচ্ছাশক্তি সন্ত্রাসবাদীদের কোমর ভাঙবে।’
মোদি বলেন, ‘যেসব সন্ত্রাসবাদী এই হামলা ঘটিয়েছে এবং যারা এই হামলার ষড়যন্ত্র করেছে, তারা এমন শাস্তি পাবে, যা তাদের কল্পনারও অতীত।’
কল্পনাতীত শাস্তি দেওয়ার হুঁশিয়ার দেওয়ার পাশাপাশি মোদি বলেন, ‘আজ বিহারের মাটি থেকে আমি গোটা বিশ্বকে বলতে চাই, ভারত অবশ্যই প্রত্যেক সন্ত্রাসবাদীকে খুঁজে বার করবে, চিহ্নিত করবে এবং তাদের শাস্তি দেবে। শাস্তি দেবে তাদের মদদদাতাদেরও।’
মোদি বলেন, ‘কোটি কোটি ভারতবাসী আজ শোকগ্রস্ত। নিহতদের পরিবারের পাশে রয়েছে গোটা দেশ। যাঁদের চিকিৎসা চলছে, তাঁরা যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, তার জন্য সরকার সব রকম চেষ্টা করছে। এই হামলায় কেউ পুত্রকে হারিয়েছেন, কেউ ভাইকে হারিয়েছেন, কেউ স্বামীকে হারিয়েছেন। তাঁদের কেউ বাংলায় কথা বলতেন, কেউ কন্নড়ে কথা বলতেন, কেউ কেউ ছিলেন মারাঠি, আবার কেউ বিহারের সন্তান। আজ তাঁদের মৃত্যুতে কার্গিল থেকে কন্যাকুমারী-আমাদের শোক এবং রাগ মিলেমিশে এক হয়ে গিয়েছে।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, বক্তব্যের শুরুতেই পাহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে নীরবতা পালন করেন মোদি। হাতজোড় করে নীরবতা পালন করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। উপস্থিত সকলকেও নিজের আসনে বসেই নীরবতা পালন করতে বলেন মোদি। সেখানে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানও।
হামলাকে ভারতের ‘আত্মার ওপর হামলা’ বলে অভিহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘হামলা কেবল নিরীহ পর্যটকদের ওপরেই করা হয়নি। দেশের শত্রুরা ভারতের আত্মার ওপর হামলা করার দুঃসাহস দেখিয়েছে।’
বিহারের সরকারি মঞ্চ থেকে মোদি বলেন, ‘১৪০ কোটি ভারতীয়ের ইচ্ছাশক্তি সন্ত্রাসবাদীদের কোমর ভাঙবে।’
মোদি বলেন, ‘যেসব সন্ত্রাসবাদী এই হামলা ঘটিয়েছে এবং যারা এই হামলার ষড়যন্ত্র করেছে, তারা এমন শাস্তি পাবে, যা তাদের কল্পনারও অতীত।’
কল্পনাতীত শাস্তি দেওয়ার হুঁশিয়ার দেওয়ার পাশাপাশি মোদি বলেন, ‘আজ বিহারের মাটি থেকে আমি গোটা বিশ্বকে বলতে চাই, ভারত অবশ্যই প্রত্যেক সন্ত্রাসবাদীকে খুঁজে বার করবে, চিহ্নিত করবে এবং তাদের শাস্তি দেবে। শাস্তি দেবে তাদের মদদদাতাদেরও।’
মোদি বলেন, ‘কোটি কোটি ভারতবাসী আজ শোকগ্রস্ত। নিহতদের পরিবারের পাশে রয়েছে গোটা দেশ। যাঁদের চিকিৎসা চলছে, তাঁরা যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, তার জন্য সরকার সব রকম চেষ্টা করছে। এই হামলায় কেউ পুত্রকে হারিয়েছেন, কেউ ভাইকে হারিয়েছেন, কেউ স্বামীকে হারিয়েছেন। তাঁদের কেউ বাংলায় কথা বলতেন, কেউ কন্নড়ে কথা বলতেন, কেউ কেউ ছিলেন মারাঠি, আবার কেউ বিহারের সন্তান। আজ তাঁদের মৃত্যুতে কার্গিল থেকে কন্যাকুমারী-আমাদের শোক এবং রাগ মিলেমিশে এক হয়ে গিয়েছে।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে