
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। এ চক্রান্ত রুখতে স্থিতিশীল নির্বাচনেরও তাগাদা দিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ‘স্থিতিশীল দেশ বিনির্মাণে চাই দ্রুত জাতীয় নির্বাচন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ তাগিদ দেন তিনি।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিল (বিসিআরসি)।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, আমি ভয় পেয়েছিলাম ৬ আগস্ট থেকে কী কী যেন হয়। আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় চলে গিয়েছিলাম। কিন্তু এত অত্যাচারের পরেও আওয়ামী লীগের একটি কর্মীর গায়ে হাত উঠাতে দেননি তারেক রহমান। নেতা নির্দেশ দিয়েছেন, সরকার পরিবর্তন হবে, দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে, বিচারের আওতায় আনা হবে। গলায় ছুরি দেওয়া আমাদের দায়িত্ব না। দেখুন সারা বাংলাদেশে বিএনপির হাতে আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী মারা গেছে? তাই তারেক রহমানের এখন যে নেতৃত্ব, এ নেতৃত্বকেই দেশে না আনার একটা চক্রান্ত চলছে। এ চক্রান্তকে রুখে দিতে একটা স্থিতিশীল নির্বাচন দরকার। জনপ্রতিনিধির সরকার দরকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, এখন জনগণের দাবি জনগণের প্রত্যাশা; ডিসেম্বরের আগে একটা নির্বাচনের রোডম্যাপ দিয়ে দেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনকে বলে দেন। আমরা আপনার অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদী।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের এই উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনের বিরোধিতা যারা করেন তাদের কাছে অনুরোধ, আর বিরোধিতা করবেন না। আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশটাকে ভালোবাসি, একটা স্থিতিশীল নির্বাচনের ব্যবস্থা করি।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিলের সভাপতি আলী আশরাফ আখন্দ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ‘স্থিতিশীল দেশ বিনির্মাণে চাই দ্রুত জাতীয় নির্বাচন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ তাগিদ দেন তিনি।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিল (বিসিআরসি)।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, আমি ভয় পেয়েছিলাম ৬ আগস্ট থেকে কী কী যেন হয়। আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় চলে গিয়েছিলাম। কিন্তু এত অত্যাচারের পরেও আওয়ামী লীগের একটি কর্মীর গায়ে হাত উঠাতে দেননি তারেক রহমান। নেতা নির্দেশ দিয়েছেন, সরকার পরিবর্তন হবে, দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে, বিচারের আওতায় আনা হবে। গলায় ছুরি দেওয়া আমাদের দায়িত্ব না। দেখুন সারা বাংলাদেশে বিএনপির হাতে আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী মারা গেছে? তাই তারেক রহমানের এখন যে নেতৃত্ব, এ নেতৃত্বকেই দেশে না আনার একটা চক্রান্ত চলছে। এ চক্রান্তকে রুখে দিতে একটা স্থিতিশীল নির্বাচন দরকার। জনপ্রতিনিধির সরকার দরকার।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেন, এখন জনগণের দাবি জনগণের প্রত্যাশা; ডিসেম্বরের আগে একটা নির্বাচনের রোডম্যাপ দিয়ে দেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনকে বলে দেন। আমরা আপনার অধীনে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদী।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের এই উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনের বিরোধিতা যারা করেন তাদের কাছে অনুরোধ, আর বিরোধিতা করবেন না। আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশটাকে ভালোবাসি, একটা স্থিতিশীল নির্বাচনের ব্যবস্থা করি।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিলের সভাপতি আলী আশরাফ আখন্দ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে