
এক এক করে সাতবার ভূমিকম্পে কাঁপল তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুল। এর মধ্যে একটি কম্পন ৬ দশমিক ২ মাত্রার। বুধবার (২৩ এপ্রিল) দেশটির দুর্যোগ বিষয়ক সংস্থা এএফএডি জানিয়েছে, আজ মোট সাতটি ভূমিকম্প হয়েছে। তবে এতে এখনো হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, তুরস্কের স্থানীয় সময় দুপুরে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ইস্তাম্বুল থেকে ৮০ কিলোমিটার (৫০ মাইল) পশ্চিমে সিলিভ্রি, যার গভীরতা ছিল ৬ দশমিক ৯২ কিলোমিটার (৪.৩ মাইল)।
দুই বছর আগেও এখানে ভূমিকম্প হয়। ওই সময় এর মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৯। তাতে হাসপাতাল ও অনেক বিদ্যালয় ভবনের ক্ষতি হয়।
এবার রিখটার স্কেলে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প ছাড়াও ৬.২, ৩.৯, ৫.৯. ৪.৪. ৪.৮, ৪.৫ ও ৪.৯ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। তুরস্কের দুর্যোগ বিষয়ক সংস্থা এএফএডি বলছে, মারমারা সাগরের সিলিভ্রির উপকূলে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পের পর, একের পর এক আফটারশক অনুভূত হচ্ছে।
ভূমিকম্পের সময় শহরের ভবনগুলো ঝাঁকুনিতে কেঁপে উঠলে লোকজনকে রাস্তায় নেমে আসতে দেখা যায়। কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতে লোকজনকে প্রবেশ না করার অনুরোধ করেছে।
এদিকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ফোন ব্যবহার না করা এবং গাড়ি না চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভূমিকম্পের প্রভাব নিরূপণের কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলী ইয়েরলিকায়া।
ইস্তাম্বুল গভর্নরের কার্যালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ধ্বংসের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। আমাদের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো খোঁজখবর নিচ্ছে।
অনেকের কাছে আজকের ভূমিকম্প অতীতের মর্মান্তিক ঘটনাগুলোর স্মৃতি জাগিয়ে তুলেছে। সম্প্রতি দক্ষিণ তুরস্কে জোড়া ভূমিকম্পে প্রায় ৫৫ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল এবং ১৯৯৯ সালের ইজমিট ভূমিকম্পে প্রায় ২০ হাজার মানুষ মারা যায়। সূত্র : আনাদুলু এজেন্সি, আল জাজিরা।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, তুরস্কের স্থানীয় সময় দুপুরে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ইস্তাম্বুল থেকে ৮০ কিলোমিটার (৫০ মাইল) পশ্চিমে সিলিভ্রি, যার গভীরতা ছিল ৬ দশমিক ৯২ কিলোমিটার (৪.৩ মাইল)।
দুই বছর আগেও এখানে ভূমিকম্প হয়। ওই সময় এর মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৯। তাতে হাসপাতাল ও অনেক বিদ্যালয় ভবনের ক্ষতি হয়।
এবার রিখটার স্কেলে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প ছাড়াও ৬.২, ৩.৯, ৫.৯. ৪.৪. ৪.৮, ৪.৫ ও ৪.৯ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। তুরস্কের দুর্যোগ বিষয়ক সংস্থা এএফএডি বলছে, মারমারা সাগরের সিলিভ্রির উপকূলে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পের পর, একের পর এক আফটারশক অনুভূত হচ্ছে।
ভূমিকম্পের সময় শহরের ভবনগুলো ঝাঁকুনিতে কেঁপে উঠলে লোকজনকে রাস্তায় নেমে আসতে দেখা যায়। কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোতে লোকজনকে প্রবেশ না করার অনুরোধ করেছে।
এদিকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ফোন ব্যবহার না করা এবং গাড়ি না চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ভূমিকম্পের প্রভাব নিরূপণের কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলী ইয়েরলিকায়া।
ইস্তাম্বুল গভর্নরের কার্যালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ধ্বংসের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। আমাদের সংশ্লিষ্ট ইউনিটগুলো খোঁজখবর নিচ্ছে।
অনেকের কাছে আজকের ভূমিকম্প অতীতের মর্মান্তিক ঘটনাগুলোর স্মৃতি জাগিয়ে তুলেছে। সম্প্রতি দক্ষিণ তুরস্কে জোড়া ভূমিকম্পে প্রায় ৫৫ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল এবং ১৯৯৯ সালের ইজমিট ভূমিকম্পে প্রায় ২০ হাজার মানুষ মারা যায়। সূত্র : আনাদুলু এজেন্সি, আল জাজিরা।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে