
সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের উপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সুনামগঞ্জ মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত ওয়ার্ড সুবিধা ও নিজস্ব হাসপাতালের মতো যৌক্তিক দাবিতে করা শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জ করা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের কথা মনে করিয়ে দেয়।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) গণমাধ্যমের পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। একই সঙ্গে দেশের সকল মেডিকেল কলেজে পর্যাপ্ত শিক্ষক, শিক্ষা উপকরণ ও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার বন্দোবস্তের দাবি জানান ডা. রফিকুল ইসলাম।
বিবৃতিতে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে সাধারণ জনগণকে লোক দেখানো খুশি করার জন্য রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনোরকম পরিকল্পনা ছাড়া জেলায় জেলায় ফ্যাসিস্ট সরকারের পরিবারের সদস্যদের নামে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে স্বাস্থ্য শিক্ষাকে বিপদগামী করা হয়েছে বারবার। তারই ধারাবাহিকতায় পতিত সরকারের অনুমোদিত ৬টি সরকারি মেডিকেল কলেজ বন্ধ করার বিবেচনায় ছিলো অন্তবর্তীকালীন সরকার ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের।
তিনি বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের চিকিৎসক হওয়ার আজীবন লালিত স্বপ্ন নিয়ে যে প্রহসন বিগত মাফিয়া সরকার করেছে তার যেমন সমধান হওয়া দরকার, ঠিক একইভাবে এইসব মেডিকেলে ইতোমধ্যে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন নির্বিঘ্ন করাও আমাদের দায়িত্ব।
ডা. রফিক বলেন, সুনামগঞ্জ মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত ওয়ার্ড সুবিধা ও নিজস্ব হাসপাতালের মত যৌক্তিক দাবিতে করা শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জ করাকে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের কথা মনে করিয়ে দেয়। যে কোন আন্দোলনই হতে হবে যৌক্তিক, নিয়মতান্ত্রিক ও জনগণের জানমালের ক্ষতি না করে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনের এটা কোনো ভাষা হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের প্রয়োজনে এইসব শিক্ষার্থীরা যেন একজন দক্ষ চিকিৎসক হয়ে সেবা প্রদান করতে পারে সেই ব্যবস্থা না করে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এ ধরনের দমননীতি ও এই ন্যাক্কারজনক হামলা অত্যন্ত দুঃখজনক।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) গণমাধ্যমের পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। একই সঙ্গে দেশের সকল মেডিকেল কলেজে পর্যাপ্ত শিক্ষক, শিক্ষা উপকরণ ও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার বন্দোবস্তের দাবি জানান ডা. রফিকুল ইসলাম।
বিবৃতিতে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে সাধারণ জনগণকে লোক দেখানো খুশি করার জন্য রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনোরকম পরিকল্পনা ছাড়া জেলায় জেলায় ফ্যাসিস্ট সরকারের পরিবারের সদস্যদের নামে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে স্বাস্থ্য শিক্ষাকে বিপদগামী করা হয়েছে বারবার। তারই ধারাবাহিকতায় পতিত সরকারের অনুমোদিত ৬টি সরকারি মেডিকেল কলেজ বন্ধ করার বিবেচনায় ছিলো অন্তবর্তীকালীন সরকার ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের।
তিনি বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের চিকিৎসক হওয়ার আজীবন লালিত স্বপ্ন নিয়ে যে প্রহসন বিগত মাফিয়া সরকার করেছে তার যেমন সমধান হওয়া দরকার, ঠিক একইভাবে এইসব মেডিকেলে ইতোমধ্যে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন নির্বিঘ্ন করাও আমাদের দায়িত্ব।
ডা. রফিক বলেন, সুনামগঞ্জ মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত ওয়ার্ড সুবিধা ও নিজস্ব হাসপাতালের মত যৌক্তিক দাবিতে করা শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জ করাকে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের কথা মনে করিয়ে দেয়। যে কোন আন্দোলনই হতে হবে যৌক্তিক, নিয়মতান্ত্রিক ও জনগণের জানমালের ক্ষতি না করে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনের এটা কোনো ভাষা হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের প্রয়োজনে এইসব শিক্ষার্থীরা যেন একজন দক্ষ চিকিৎসক হয়ে সেবা প্রদান করতে পারে সেই ব্যবস্থা না করে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এ ধরনের দমননীতি ও এই ন্যাক্কারজনক হামলা অত্যন্ত দুঃখজনক।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে