
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেছেন, ছাত্রদল বাংলা সিনেমার শাবানা নয়। শাবনা আড়াই ঘণ্টার সিনেমার পুরোটায় কষ্ট করেন, যখন ভালো সময় আসে তখন সবাইকে ক্ষমা করে দেন। আগামীতে ছাত্রদলের প্রথম সারির নেতৃবৃন্দ যদি এমন আহত বা নিহতের শিকার হন, তাহলে আমরা শাবানার মতো আচরণ করতে পারব না। এদের ক্ষমা করতে বললেও ক্ষমা করতে পারব না। আমাদেরও রক্ত গরম হয়।
সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল বিভাগের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে ছাত্রদলের ঢাবি শাখা। মানববন্ধনে শোক প্রকাশ করে কালো ব্যানার ও কালো ব্যাজ ধারণ করেন নেতাকর্মীরা।
সাহস আরো বলেন, এখন শুধু মানববন্ধনে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো হলগুলোতে দখলদারির রাজত্ব করছে। হলগুলোতে ৭১ এবং ২৪-এর পরাজিত শক্তি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। আমাদের পোস্টার ছেঁড়া হয়েছে। কিন্তু আমরা চুপ থেকেছি। আমরা মনে করেছিলাম বেশির ভাগ শিক্ষার্থী একটা ট্রমার মধ্যে আছে, আমরা তাদের ট্রমাকে মূল্যায়ন করেছি। কিন্তু এখন নামে-বেনামে নানা সংগঠন খুলে ব্যানার পোস্টারে ছেয়ে যাচ্ছে।
শিক্ষাঙ্গনে পুনরায় সন্ত্রাসকে ঢোকানো হবে-এমন আশঙ্কা করে ঢাবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শিক্ষার্থীরা ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে, সেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষাঙ্গনে পুনরায় সন্ত্রাসকে ঢোকানো হবে। গণ-অভ্যুত্থানে যে ব্যানারটিকে আপামর জনতা শ্রদ্ধা জানিয়ে খুনি স্বৈরাচারকে হটানোর জন্য এসেছে, ৫ আগস্টের আগে যে ব্যানার ছিল সর্বজনীন; পরে একদল এ ব্যানারকে কুক্ষিগত করে বৈষম্য চালু করেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল বিভাগের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে ছাত্রদলের ঢাবি শাখা। মানববন্ধনে শোক প্রকাশ করে কালো ব্যানার ও কালো ব্যাজ ধারণ করেন নেতাকর্মীরা।
সাহস আরো বলেন, এখন শুধু মানববন্ধনে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো হলগুলোতে দখলদারির রাজত্ব করছে। হলগুলোতে ৭১ এবং ২৪-এর পরাজিত শক্তি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। আমাদের পোস্টার ছেঁড়া হয়েছে। কিন্তু আমরা চুপ থেকেছি। আমরা মনে করেছিলাম বেশির ভাগ শিক্ষার্থী একটা ট্রমার মধ্যে আছে, আমরা তাদের ট্রমাকে মূল্যায়ন করেছি। কিন্তু এখন নামে-বেনামে নানা সংগঠন খুলে ব্যানার পোস্টারে ছেয়ে যাচ্ছে।
শিক্ষাঙ্গনে পুনরায় সন্ত্রাসকে ঢোকানো হবে-এমন আশঙ্কা করে ঢাবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শিক্ষার্থীরা ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে, সেই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষাঙ্গনে পুনরায় সন্ত্রাসকে ঢোকানো হবে। গণ-অভ্যুত্থানে যে ব্যানারটিকে আপামর জনতা শ্রদ্ধা জানিয়ে খুনি স্বৈরাচারকে হটানোর জন্য এসেছে, ৫ আগস্টের আগে যে ব্যানার ছিল সর্বজনীন; পরে একদল এ ব্যানারকে কুক্ষিগত করে বৈষম্য চালু করেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে